বুধবার১৬ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ১৩ই রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি৩১শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

 সাহস, সংকল্প ও সমৃদ্ধির প্রতীক পদ্মা সেতু

ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং।

কুটনৈতিক প্রতিবেদক-

ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু আমার কাছে সাহসের একটি প্রতীক, সংকল্পের প্রতীক এবং সমৃদ্ধিরও প্রতীকআগামীকাল শনিবার হতে যাওয়া পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানিয়ে এক ভিডিওবার্তায় তিনি এ অভিনন্দন জানান।”

;ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাসের ফেসবুক পেজের নিয়মিত আয়োজন ‘রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এক মিনিট’ অনুষ্ঠানে আজ রাষ্ট্রদূতের ভিডিও বার্তাটি প্রচার করা হয়েছে।লি জিমিং বলেন, ‘আগামীকাল একটি মহৎ দিন।”

;বহুল প্রতীক্ষিত পদ্মা বহুমুখী সেতু অবশেষে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে, আর এক দশকের স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে। এ পর্যায়ে আমি এই অসামান্য অর্জনের জন্য বাংলাদেশের জনগণকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন জানাতে চাই।:”

;চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আজ আমার কাছে রয়েছে থ্রিডি প্রিন্টিং প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি এই ক্ষুদ্রাকৃতির পদ্মা সেতু। সেতুটির নির্মাণকাজ বাস্তবায়নকারী কোম্পানি চায়না রেলওয়ে মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রুপ বা এমবিইসি এটিকে আমার কাছে একটি স্মারক হিসেবে পাঠিয়েছে।নিজের অর্থে বাংলাদেশের পদ্মা সেতু নির্মাণে সাহসিকতার প্রশংসা করে লি জিমিং বলেন, ‘সেতুটি আমার কাছে সাহসের একটি প্রতীক।”

;স্বল্পোন্নত দেশ বাংলাদেশ এমন সেতু নির্মাণ করতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় ছিল। তারপরও বাংলাদেশের মানুষ তাদের স্বপ্ন অনুসরণ করার সিদ্ধান্ত নেয়। আজ সেতুটি শুধু বাস্তবায়নই হয়নি, বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়নে এর শতভাগ নির্মিত হয়েছে। এতে প্রতীয়মান হয় যে যদি সাহসের কোনো সীমা না থাকে, তবে আকাশ তার সীমা।’