বাংলা সংবাদ২৪ ডেস্ক- বুধবার সকালে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে চৈতি বেগম (১৮) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শহরের পঞ্চবটি বৌবাজার এলাকার হালিমা বেগমের বাড়ি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত চৈতি পঞ্চবটি এলাকার হেলাল মিয়ার মেয়ে এবং সাগর মিয়ার স্ত্রী। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তার স্বামী সাগর মিয়াকে (২০) আটক করেছে পুলিশ। তিনি বলেন, চৈতি আত্মহত্যা করেনি। সাগর তাকে হত্যার পর ঝুলিয়ে রেখেছে। মেয়ে হত্যার বিচার দাবি করেন চৈতির বাবা।
তবে স্ত্রী হত্যার অভিযোগে আটক সাগর বলেন, রাতে ঝগড়া হলে চৈতিকে আমি মারধর করেছি। কিন্তু তাকে হত্যা করিনি। চৈতি রাগ করে আত্মহত্যা করেছে।
কিশোরগঞ্জের সহকারী পুলিশ সুপার (ভৈরব সার্কেল) রেজোয়ান আহমেদ দীপু জানান, খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য থানায় নিয়েছে। ময়নাতদন্তের পর বলা যাবে এটি হত্যা না আত্মহত্যা।