বিশেষ প্রতিনিধি–
নেপথ্যে থেকে সংগঠনের বিশ্বস্ত নেতাদের দিয়ে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি (বিডিপি) নামে নতুন দল গঠন করে নির্বাচন কমিশনে আবেদনের একদিন পর আজ (বৃহস্পতিবার) রাজধানীতে ঝটিকা মিছিল করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। ২০০৬ সালে ২৮ অক্টোবর পল্টনের ঘটনার প্রতিবাদে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এই মিছিল করে।”
;ঢাকা মহানগর দক্ষিণের মিছিলের নেতৃত্ব দেন দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ। এটি রাজধানীর রায়সাহেব বাজার মোড় থেকে শুরু হয়ে আশেপাশের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রতিবাদ সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। এতে আরও অংশ নেন-দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন ও দেলওয়ার হোসেন, জামায়াত নেতা আব্দুস সালাম, আব্দুর রহমান, মোবারক হোসাইন প্রমুখ।”
;বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ থেকে ফেরার পথে সম্পূর্ণ বিনা উসকানিতে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারের এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ।তিনি বলেন-সভা-সমাবেশ ও মিছিলের মাধ্যমে প্রতিবাদ করা প্রত্যেক নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। পুলিশ এ অধিকারে বাধা দিয়ে এবং নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করে সংবিধান লঙ্ঘন করেছে।”
;আমরা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিতে চাই, জুলুম-নিপীড়ন চালিয়ে গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে ব্যাহত করা যাবে না। আমরা সব ধরনের বাড়াবাড়ি বন্ধ করে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করার এবং গ্রেপ্তারকৃতদের অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।উত্তরের মিছিলের নেতৃত্ব দেন ঢাকা মহানগরী উত্তর্রের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করীম।”
;মিছিলটি মহাখালী গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সামনে থেকে শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে নাবিস্কোর সামনে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।এতে আরও অংশ নেন মহানগর উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি লস্কর মুহাম্মদ তাসলিম, জামায়াত নেতা মাহফুজুর রহমান, নাজিম উদ্দীন মোল্লা ও ডা. ফখরুদ্দিন মানিক, মহানগরী উত্তরের কর্মপরিষদ সদস্য হেমায়েত হোসাইন, ইয়াছিন আরাফাত ও জামাল উদ্দিন, মহানগরী উত্তরের মজলিসে শূরা সদস্য মেসবাহ উদ্দীন নাঈম ও মু. আতাউর রহমান সরকার প্রমুখ।’